সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরে দেখলেন আপনার স্ত্রী হয় আপনার বাচ্চাদের সামলাচ্ছেন অথবা রাতের খাবার রেডি করছেন অথবা ঘরের কোন কাজ করছেন। যারা চাকুরীজীবী তাঁদের কাছে লাইফ আরও চ্যালেঞ্জের। সারাদিনের অফিসের কাজের পর ঘরের দেখাশোনা করা ইজ নট অ্যা ম্যাটার অফ জোক। আপনি যদি আপনার সহধর্মিণীকে সুখী রাখতে না পারেন তবে কলহ যেমন অনিবার্য তেমনই ‘বিচ্ছেদ’ শব্দটি আশেপাশেই ঘোরাফেরা করবে। তাই স্ত্রীকে সুখী ও খুশি রাখার দ্বায়িত্ব আপনারই। চলুন চুপি চুপি এই সিক্রেট টিপস জেনে নিন এক চুটকিতে।
‘সেক্সি লাগছে’ এসব না বলে সুন্দর লাগছে বা তুমিই আমার চোখে দেখা সেরা বা তুমিই সুন্দর – এই শব্দগুলি আপনার স্ত্রীকে মাঝে মধ্যে বলতে পারেন। আমাদের মধ্যে থেকে মিষ্টি কথাগুলো হারিয়ে যাচ্ছে। ফলে মন হতাশায় ডুবে যায়। যদি আপনার স্ত্রী একটু হেলদি হয় তাঁকে শরীরচর্চার জন্য উৎসাহ দিন নয়তো আরও বেশি করে খাওয়ান। কিন্তু ‘মোটা’ বলবেন না প্লিজ।
তুমি যা বলবে তাই হবে অথবা তোমার কথা আমারও শোনা উচিত বা তোমার সঙ্গে আলোচনা করা জরুরী – এই ধরণের কথা বলা অত্যন্ত আবশ্যক। এতে ব্যাল্যান্স থাকে দুটি মন। আপনি যদি সবসময় নিজের দাপটে চলেন তবে সম্পর্ক ও ভালোবাসা একতরফা হয়ে যাবে। একে অপরকে প্রাধান্য ডেওয়া খুবই জরুরী।
আপনার স্ত্রী আপনার অর্ধাঙ্গিনী। তাই তাঁকে আপনি বিনা দ্বিধায় বলতে পারেন ‘তোমাকে খুব মিস করি, ভীষণ ভালবাসি’ অথবা বলতে পারেন ‘তুমি আমার ভরসা, তোমার পাশে আমি আছি’। একবার বলেই দেখুন না, আপনার রোজকার গল্প একটু একটু করে বদলাতে থাকবে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।